ক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের ১৩৩তম ব্যাচের সনদ বিতরণ করা হয় গত ৬ জুন। ক্যাম্পাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষা-ক্রীড়া ও সমাজসেবাসহ ব্যাপক জনউন্নয়নে নিবেদিতপ্রাণ, শিল্প-বাণিজ্য জগতের পুরোধা, দেশপ্রেমী-জনদরদী ও ডায়নামিক ব্যক্তিত্ব, এশিয়ান টিভি, এশিয়ান টেক্সটাইলস ও এশিয়ান গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ হারুন-উর-রশীদ সিআইপি। গেস্ট অব অনার হিসেবে ছিলেন উপমহাদেশের প্রখ্যাত হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক, মানবতাবাদী-সমাজসেবী ও দেশপ্রেমী ব্যক্তিত্ব ডাঃ আলমগীর মতি।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এবং ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি) এর মহাসচিব এম হেলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সরকারের সাবেক যুগ্মসচিব, খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার আবদুর রশিদ খান; সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের বিশ্বব্যাংক বিষয়ক কনসালটেন্ট তাজকেরা খায়ের; সরকারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন কমিটির সদস্য, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ডিরেক্টর, অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ; প্রোএকটিভ এন্ড পজিটিভ এটিচিউড আন্দোলনের প্রবক্তা ড. আলমাসুর রহমান; বিশিষ্ট সমাজসেবী ব্যক্তিত্ব আলী নিয়ামত; কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার উপদেষ্টা-সদস্য ও শিশু সংগঠক মোহাম্মদ মোস্তফা প্রমুখ। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ক্যাম্পাস’র শিক্ষানবিশ জসিম উদ্দিন ও আনতারা রাইসা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদ্বয়কে পুষ্পমাল্যে বরণ করে নেয়া হয় এবং তাঁদেরকে উপহার হিসেবে অর্পণ করা হয় ক্যাম্পাস’র জ্ঞানমেলা সিরিজে প্রকাশিত সৃজনশীলতা বৃদ্ধি, আত্মোন্নয়ন ও জাতি জাগরণমূলক বিভিন্ন বইয়ের সেট; ক্যাম্পাস’র নিজস্ব গবেষণায় প্রকাশিত ২টি মডেল ও বিভিন্ন সিডির সেট ও স্যুভেনির।
এরপর শিল্প ও বাণিজ্য জগতের উজ্জ্বল নক্ষত্র, মানবতাবাদী, দেশপ্রেমী ব্যক্তিত্ব আলহাজ্ব হারুন-উর-রশীদকে ক্যাম্পাস’র সম্মাননা ক্রেস্ট অর্পণ করেন সিএসডিসি’র মহাসচিব এম হেলাল এবং হারবাল চিকিৎসা আন্দোলনের পুরোধা ব্যক্তিত্ব ডাঃ আলমগীর মতির হাতে ক্যাম্পাস’র বিশেষ পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি হারুন-উর-রশীদ।
এরপর অতিথিদ্বয় ট্রেইনীদের মাঝে সনদ বিতরণ করেন এবং সনদ বিতরণ শেষে শুরু হয় বক্তৃতাপর্ব।
ক্যাম্পাস তার অত্যাধুনিক কর্মসূচির ঔজ্জ্বল্যে সমাজপতি ও নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি খুলে দিয়েছে
-হারুন-উর-রশীদ সিআইপি
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি, শিল্প ও বাণিজ্য জগতের প্রাণপুরুষ হারুন-উর-রশীদ বলেন দেশোন্নয়ন ও জাতি জাগরণের নিত্য-নতুন আইডিয়ার উদ্ভাবক এম হেলাল অতি অল্প সময়ে আমাকে দারুণভাবে উজ্জীবিত করেছেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠানের অত্যাধুনিক কর্মসূচির ঔজ্জ্বল্যে সমাজপতি ও নীতিনির্ধারকের দৃষ্টি খুলে দিয়েছে। সমাজপতিদের এখন নতুনভাবে ভাবতে হবে। এম হেলালের আন্দোলন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার মহাকর্মযজ্ঞের সহায়ক।
প্রধান অতিথি আরও বলেন, মায়ের আদেশেই আমি ব্যবসায়ে আত্মনিয়োগ করি। এ পর্যন্ত ১৪ বার সিআইপি হিসেবে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছি। স্বল্প পুঁজি দিয়ে কাপড়ের ব্যবসা শুরু করেছিলাম, কিন্তু সেখানে থেমে থাকিনি। ৪২ বছর একটানা ব্যবসা-অঙ্গনে সক্রিয় রয়েছি, কিন্তু একদিনের জন্যও কর্মবিরতি নেই। ব্যবসায়ী নেতা হিসেবে ৩০ বছর সক্রিয় রয়েছি।
মাতৃভক্ত হারুন-উর-রশীদ কম্পিউটার ট্রেইনীদের লক্ষ্য করে বলেন মা-বাবার দোয়া ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে আমার জীবন গড়ে উঠেছে। মা ছিল আমার জীবন। তোমরা মা-বাবাকে সম্মান করো, যতœ করো। আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি- বাংলাদেশে মহীয়সী-মা প্রতিযোগিতা শুরু করব।
প্রধান অতিথি বলেন, আমার কারখানাগুলোতে হাজার হাজার শ্রমিক কাজ করে। এখানে কোনো ট্রেড ইউনিয়ন নেই। ট্রেড ইউনিয়ন গড়তে কেউ বাধা দেয় না শ্রমিকদের। অথচ তারা ট্রেড ইউনিয়ন গড়ছে না। তারা নিজেদের কথা আমার কাছে খোলাখুলি বলতে পারে; শ্রমিকের সাথে আলাপের সময় আমি শ্রমিক হয়ে যাই, তাদের একজন হয়ে কথা বলি, আলোচনা করি। সে আলোচনার মধ্য দিয়ে পরবর্তী কর্মসূচি নির্ধারিত হয়। শ্রমিকরা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছে; কারখানাকে উৎপাদনে রেখে তারা এর আয় থেকে কতটুকু নেয়া যায়, তা ঠিক করে। তারা আমার শিল্প-কারখানাগুলোকে নিজেদের সম্পদ বলে মনে করে। কারখানার মেয়ে শ্রমিকদের আমি নিজের মেয়ের মতো দেখি, তারা আমাকে বাবা বলে সম্বোধন করে। তাদের কর্মনিরাপত্তার সুব্যবস্থা রয়েছে। আমার কারখানার শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্কের বিরল দৃষ্ঠান্ত অন্যদের কাছে অনুকরণীয় হোক -এটি আমার কাম্য।
শিল্পাঙ্গনে বিরল দৃষ্ঠান্ত স্থাপনকারী শিল্পপতি হারুন-উর-রশীদ আরও বলেন সবাই সেবা করতে পারে না, তার জন্য মন-মানসিকতা প্রয়োজন। দোয়া করবেন, যেন আজীবন মানুষের খেদমত করে যেতে পারি; হৃদয়ের কোণে মানুষের জন্য সদা-সর্বদা ভালোবাসার অনুভূতি যেন জাগ্রত থাকে।
ক্যাম্পাস সত্য ও ন্যায়ের চর্চার ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিষ্ঠান; তারা কথা বলে কম, কাজ করে বেশি
ডাঃ আলমগীর মতি
অনুষ্ঠানের গেস্ট অব অনার, হারবাল চিকিৎসা আন্দোলনের অগ্রসেনানী ডাঃ আলমগীর মতি বলেন আমি ক্যাম্পাস পরিবারের একজন, ক্যাম্পাস’র সাফল্য সম্পর্কে আমি অত্যন্ত আশাবাদী। ক্যাম্পাস’র সাথে আছি; তার সকল কার্যক্রমে আমার সমর্থন থাকবে, সহযোগিতা থাকবে। ক্যাম্পাস সত্য ও ন্যায়ের চর্চার ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিষ্ঠান। তারা কম কথা বলে, কাজ বেশি করে। সত্য কথা বলার চর্চা হয় ক্যাম্পাস এ।
ডাঃ আলমগীর মতি বলেন, শিল্প-বাণিজ্য জগতের প্রাণোচ্ছল ও প্রেরণাদায়ী ব্যক্তিত্ব হারুন-উর-রশীদ আমার কাছের মানুষ। ক্যাম্পাস এ তাঁর আগমন বার্তা শুনে অন্য কাজ রেখে চলে এসেছি। তিনি বলেনÑ সমাজের উন্নয়নে, জাতি জাগরণে আমিও কিছু কিছু করে যাচ্ছি। একটি উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, লাল কেঁচো কলাগাছের খোলসের নিচে জন্মে। এই কেঁচো সার উৎপাদনে বিরাট সহায়ক। কেঁচো সার প্রয়োগ করে ৫ কাঠা জমিতে বছরে ১০ লক্ষ টাকা আয় করতে পারে কৃষক। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করার জন্য এ প্রজেক্টটি চালু করেছি। কেমিক্যাল সার পরিহার করে অর্গানিক সার প্রয়োগের মাধ্যমে আমরা উৎপাদন বৃদ্ধির সাথে সাথে মানুষের জন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারি।
তিনি ভাতের মাড় না ফেলার আহবান জানিয়ে বলেন, ৫২টি দেশের মানুষ ভাতের মাড় না ফেলে এর ভেতরের ভিটামিন স্বাস্থ্য-সুরক্ষায় পুরোপুরি কাজে লাগান। তিনি বলেন, সর্বদা সত্য ও ন্যায়ের পথে হাঁটলে আমরা কল্যাণের সুশীতল ছায়ার পরশে সিক্ত হব।
আবদুর রশিদ খান
বিশিষ্ট শিক্ষাদ্যোক্তা, খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার আবদুর রশিদ খান বলেন ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠানের তুলনা হয় না; এ ধরনের প্রতিষ্ঠান কোথাও দেখা যায় না। ক্যাম্পাস যে কর্মসূচি পরিচালনা করছে -তাতে মানুষ আলোকিত হচ্ছে, জাতি উপকৃত হচ্ছে। সমাজে দক্ষ ও নিষ্ঠাবান মানুষের বড় অভাব, অবক্ষয় বেশি। এ থেকে উত্তরণের জন্য ক্যাম্পাস-কর্মসূচিতে অংশ নিলে সুফল আসবে।
তাজকেরা খায়ের
ওয়ার্ল্ড-ওয়াইড ফ্যামেলি লাভ মুভমেন্ট এর চেয়ারপার্সন তাজকেরা খায়ের বলেন ক্যাম্পাস এ আলোকিত মানুষের সমাবেশ হয়, তাই ক্যাম্পাস’র ডাকে ছুটে আসি। আদর্শ মানুষ গড়ে তুলছে ক্যাম্পাস, ছাত্র-তরুণদের মন-মানসিকতায় পরিবর্তন ঘটিয়ে তাদেরকে গড়ে তুলছে Superior Human Being হিসেবে। অতিথিদের উদ্দেশ্যে বলেন ইউনিয়নভিত্তিক টেকসই উন্নয়নের যে রূপরেখা ক্যাম্পাস মডেল আকারে দিয়েছে, তার বাস্তবায়নে বেসরকারি উদ্যোক্তা হিসেবে আপনারাও সহযোগিতার হাত সম্প্রসারিত করতে পারেন।
ড. নাজনীন আহমেদ
স্বাগত বক্তব্যে ক্যাম্পাস’র অনারারী রিসার্চ ডিরেক্টর, অর্থনীতিবিদ ড. নাজনীন আহমেদ বলেন প্রধান অতিথি শিল্প-বাণিজ্য জগতের পুরোধা- কমার্শিয়ালি ইম্পরটেন্ট পার্সন (সিআইপি); ব্যবসা-বাণিজ্যে সবাই সিআইপি হন না, নিজে নিজেও সিআইপি হওয়া যায় না; সিআইপি হতে হলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। গেস্ট অব অনার ডাঃ আলমগীর মতি একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হারবাল গবেষক ও চিকিৎসক। তিনি হারবাল চিকিৎসা ও গবেষণাকে নিয়ে গেছেন অনেক উঁচু স্তরে। অনুষ্ঠানের অতিথিদ্বয় যখন এ পর্যায়ে উঠে আসতে পেরেছেন, আমাদের ছাত্র-তরুণরাও অবশ্যই পারবে।
ড. নাজনীন আরও বলেন, কম্পিউটার না শিখে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে যাওয়ার পর কম্পিউটার বিড়ম্বনায় পড়েছিলাম। সেই থেকে আমাদের ছাত্র-তরুণদের জন্য ফ্রি কম্পিউটার কোর্স পরিচালনার উদ্যোগ নিই। ৬/৭ জন প্রশিক্ষণার্থীকে দিয়ে প্রথম ব্যাচ চালু করি। আজ ১৩৩ তম ব্যাচের সনদ বিতরণ হচ্ছে। এ উদ্যোগকে আরও ব্যাপকভাবে পরিচালনার জন্য ক্যাম্পাস স্টাডি সেন্টার ভবন নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে; যার জন্য সমাজের চিত্তশীল ধনাঢ্য ব্যক্তিদের সহযোগিতা প্রয়োজন।
ড. আলমাসুর রহমান
প্রোএকটিভ এটিচিউড আন্দোলনের প্রবক্তা ড. আলমাসুর রহমান বলেন, আমি ছাত্র-তরুণদেরকে সর্বাবস্থায় প্রোএকটিভ থাকার কথা বলি। মহামানব গৌতম বুদ্ধের জীবনের একটি ঘটনা উল্লেখ করে তিনি বলেন বুদ্ধ পানি খেতে চাইলেন, শিষ্যরা ঝরনার পানি আনতে গিয়ে দেখেন পানি ঘোলা। শিষ্য ফিরে এসে বুদ্ধকে জানালে বুদ্ধ বললেন, আবার যাও। এবারও একই উত্তর, পানি এখনও ঘোলা। তৃতীয় বারের মতো শিষ্যকে পাঠালেন। এবার পরিষ্কার পানি পাওয়া গেল। গৌতম বুদ্ধ তখন শিষ্যদের বললেন, সময় দিয়েছো পানিকে স্বচ্ছ হতে -তাই স্বচ্ছ পানি পেয়েছ। সকল অবস্থায় আমাদেরকে সময় দিতে হবে, ধৈর্য ধারণ করতে হবে, শান্ত থাকতে হবে। তখন মনের বিক্ষিপ্ততা দূর হবে। এটিই প্রোএকটিভ এটিচিউড। Silence is power সহিষ্ণু হয়ে শান্ত বা ঝঃধনষব থাকতে পারলে সফল হওয়া যায়।
আলী নিয়ামত
বিশিষ্ট সমাজসেবী আলী নিয়ামত বলেন, হেলাল ভাইয়ের কাজ-কর্মের সাথে আমি বিভিন্ন সময় যুক্ত হই। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস’র মটো হলো-Learn, Learn, Learn. বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসকে ঘিরে সমাজে ও জাতিতে গড়ে উঠেছে সংস্কারের আন্দোলন। এ আন্দোলনে আমাদেরকে শরীক হতে হবে।
এম হেলাল
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এবং সিএসডিসি’র মহাসচিব এম হেলাল বলেন, আজকের অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হারুন-উর-রশীদ দেশের বিভিন স্থানে ক্ষুধিত মানুষের ক্ষুধা মেটান। ‘মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য; একটু সহানুভুতি কি মানুষ পেতে পারে না’ মানব দরদী এ গানের ঢেউ তাঁর মর্মে আঘাত করেছে; তিনি নিরন্নের মুখে অন্ন যোগানের বিশাল দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন।
ডাঃ আলমগীর মতির কর্মকান্ড হলো- মানুষকে প্রকৃতিমুখী করে তোলা। হারবাল গবেষণা ও চিকিৎসায় তাঁর অবদান অসাধারণ। ভিন্ন ভিন্ন দিক থেকে দু’অতিথিই ছাত্র-তরুণদের কাছে আদর্শ, অনুকরণীয়, অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব। তাঁদেরকে অনুকরণের মাধ্যমে ছাত্র-যুবকরা নিজেদের জীবনকে সাফল্যমন্ডিত করার পাশাপাশি দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণে এগিয়ে আসবে -সে উদ্দেশ্যেই আজকের এ আয়োজন।
১২ মার্চ ক্যাম্পাস পত্রিকার অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় ইংলিশ এন্ড স্মার্টনেস ফর লিডারশিপ কোর্সের ২৯তম ব্যাচের উদ্বোধন অনুষ্ঠান। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাসেবায় আধুনিক ও সৃজনশীল উদ্যোক্তা, বহুমুখী প্রতিভা ও বর্ণিল গুণাবলির আইকনিক...
বিজয়ের মাস ডিসেম্বরের ১২ তারিখে অনুষ্ঠিত হয় ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি) পরিচালিত ফ্রি ডায়নামিক কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের ১৪৫তম ব্যাচের সনদ বিতরণ অনুষ্ঠান।...
ইউরোপের উচ্চশিক্ষার একটি অবিছেদ্য শর্ত হলো আপনি আর্থিক সাবলম্বী কি না। আপনি আপনার পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবেন কি না। ভিসা আবেদনের আগে আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক সলভেনসি সার্টিফিকেট ...
দেশের আন্দোলন-সংগ্রামের সূতিকাগার ও প্রাচ্যের অক্সফোর্ডখ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আয়তন ক্রমশই কমে যাচ্ছে। সময় ও চাহিদার সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেখানে শিক্ষার পরিধি বৃদ্ধি পাচ্ছে, বাড়ছে শিক্ষক...
উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্বজুড়ে চাহিদা রয়েছে আয়ারল্যান্ডের। আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা এবং ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে আয়ারল্যান্ডে তুলনামূলক খরচ কম হওয়ায় বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ তালিকায় রয়েছে ...