ক্যাম্পাস অফিসে এলে আমি আবেগতাড়িত হয়ে পড়ি; মনের সব হতাশা দূর হয়ে যায়, মন-মানসিকতার পরিবর্তন হয়। পত্রিকা হিসেবে ক্যাম্পাস আলোর দিশারী, সংগঠন হিসেবে ক্যাম্পাস শ্রেষ্ঠ; ক্যাম্পাস’র কর্মসূচি অসাধারণ। (নভেম্বর ২০১১)
-প্রফেসর ড. খলিলুর রহমান, মাওলানা ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য; অনুজীব বিজ্ঞানী
এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক
ক্যাম্পাস জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ও আলোকিত জাতি গঠনে সক্রিয় ও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখছে। (এপ্রিল ২০০৮)
-প্রফেসর হাবিব আবু ইব্রাহিম, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা প্রগতিশীল ধ্যান-ধারণার ধারক ও বাহক। ক্যাম্পাস পত্রিকা উত্তরোত্তর আরও সমৃদ্ধি লাভ করবে এবং শিক্ষা উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনে সক্ষম হবে বলে আমার বিশ্বাস। (মে ২০০৮)
-প্রফেসর ড. রুহুল আমিন, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
শুরু থেকেই ক্যাম্পাস মানব কল্যাণে ও সমাজের উন্নয়নে ভালো ভালো কাজ করে যাচ্ছে। ভালো কাজে সাফল্যের জন্য সততা ও পরিশ্রম খুবই প্রয়োজন। ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদকের মধ্যে এ দু’টি গুণই আছে। ক্যাম্পাস তার স্বমহিমায় এগিয়ে যেতে পারবে। (আগস্ট ২০০৬)
-প্রফেসর ড. আমিনুল ইসলাম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
কম্পিউটারের এই অগ্রসরমান যুগে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস যে ওয়েবপোর্টাল নির্মাণ করেছে, তা অফিস পরিচালনা ও গবেষণার বিশাল কাজকে সহজতর ও দ্রুততর করতে সহায়ক হবে। (আগস্ট ২০০৩)
-প্রফেসর ড. জসীম উদ্দিন আহমদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস’র নেয়া সামাজিক সচেতনতা কার্যক্রম আমাকে ভীষণ মুগ্ধ করেছে। কারণ নিজের কর্মের মধ্য থেকে সমাজের আর পাঁচজনকে সচেতন করার মতো বিষয় বিদেশে বেশ লক্ষণীয়। আর সে কাজটিই ক্যাম্পাস করছে। (এপ্রিল ২০০৩)
-প্রফেসর সৈয়দ এ কে আজাদ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার
জ্ঞান-বিজ্ঞানের সূতিকাগার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলা সম্পর্কিত সংবাদ ও প্রতিবেদন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার পাতায় পাতায় বিবৃত হয়, যা থেকে কল্যাণকামী স্টেক হোল্ডাররা দেশ ও জাতির কল্যাণে গুরুত্ববহ সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। (ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)
-প্রফেসর ড. মোঃ শামসুল হক, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান
কর্মমুখী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ক্যাম্পাস যেভাবে ছাত্র-যুবকদের সমৃদ্ধ করছে, তা অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান করছে বলে মনে হয় না। কর্মমুখী প্রশিক্ষণ প্রদানের ফলে ছাত্র-যুবকদের মধ্য থেকে হতাশা দূর হচ্ছে। তাদের মধ্যে নতুন চিন্তা ও কর্মচাঞ্চল্য সৃষ্টি হচ্ছে। কাজে নিবিষ্ট থাকার ফলে যুবকদের উন্নত চরিত্র গঠনের সুযোগ হচ্ছে, যা আগামীর সমৃদ্ধ জাতি গঠনের পূর্বাভাস। (ডিসেম্বর ২০১০)
-প্রফেসর ড. আতফুল হাই শিবলী, ইতিহাসবিদ এবং বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য
জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকাই প্রথম আন্দোলন শুরু করে। (মে ২০০৮)
ক্যাম্পাস’র জন্ম হলো ঢাবি’র টিএসসি চত্বরে, দেখতে দেখতে ক্যাম্পাস পেরিয়ে এসেছে ২৭ বছর। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় অবদান রেখে ক্যাম্পাস এগিয়ে চলেছে আপন গতিতে। ক্যাম্পাস’র সম্পাদক আমার একজন প্রিয় ছাত্র, প্রিয় ব্যক্তি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রজীবন থেকেই তিনি সমাজসেবা ও মানব কল্যাণমূলক নানা কাজ করে আসছেন। সমাজ উন্নয়নে তার অবদান অনস্বীকার্য এবং তা অন্যদের জন্য অনুকরণীয়। (জুলাই ২০০৭)
-প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর