বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনের দর্পণ। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, শিক্ষাঙ্গন কেন্দ্রিক এ পত্রিকাটি গঠনমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে শিক্ষার উন্নয়নে বিশেষ অবদান রাখতে সক্ষম। (ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)
-অধ্যাপিকা জাহানারা বেগম, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী
বৈশ্বিক অর্থনীতিতে মন্দার কারণ হলো মুনাফালোভীদের দৌরাত্ম্য। লোভ-লালসার কারণে ও মুনাফার লোভে মানব সভ্যতাকে ধ্বংস করতেও তাদের দ্বিধা নেই। মুনাফার এই যুগেও ক্যাম্পাস ‘ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং’ দিচ্ছে জেনে আবেগাপ্লুত হয়েছি। ডিজিটাল বাংলাদেশ ও আলোকিত জাতি গড়তে ক্যাম্পাস’র মতো আরও বহু প্রতিষ্ঠান প্রয়োজন। (জুন ২০০৯)
-এডভোকেট আব্দুল মান্নান খান, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী
সামাজিক সচেতনতা কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যাম্পাস সমাজে শিক্ষা ও নীতি-নৈতিকতার উন্নয়নে দীর্ঘদিন থেকে যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে, তা সত্যিই ব্যতিক্রম। (আগস্ট ২০০৫)
-মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী
শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনের উন্নয়নে ক্যাম্পাস পত্রিকার গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে। ক্যাম্পাস পত্রিকা পড়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক এবং সমাজের সচেতন মহল বিভিন্নভাবে উপকৃত হচ্ছে। ২৭ বছর ধরে অবিচল পথ চলাই প্রমাণ করে ক্যাম্পাস পত্রিকার পাঠকপ্রিয়তা ও জনপ্রিয়তা কত বেশি। (জুলাই ২০০৯)
-সৈয়দ আতাউর রহমান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব
সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকে ক্যাম্পাস’র বহুমুখী উদ্যোগ; যেমন ওয়েব পোর্টাল নির্মাণ, ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং, সামাজিক সচেতনতা কার্যক্রম, লাইব্রেরি আন্দোলনসহ বিভিন্ন ধরনের বড় বড় কল্যাণকর কাজ পরিচালিত হচ্ছে। উন্নততর সমাজ বিনির্মাণমূলক এসব মহতী কাজ অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার এবং অন্যদের জন্য অনুকরণীয়। (মার্চ ২০০৪)
-ড. ওমর ফারুক খান, বিজ্ঞান ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সচিব
পজিটিভ এটিচিউড সৃষ্টির মাধ্যমে জ্ঞানভিত্তিক ও আলেকিত জাতি গঠনে ক্যাম্পাস’র ভূমিকা ব্যাপক। সৃষ্টিশীল কাজের মধ্য দিয়ে ক্যাম্পাস যেভাবে সমৃদ্ধ দেশ ও জাতির স্বপ্ন দেখাচ্ছে, তা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। সৃষ্টিশীলতার পাশাপাশি নৈতিকতার শিক্ষা প্রদানেও ক্যাম্পাস অদ্বিতীয়। ক্যাম্পাস’র নিয়মিত কর্মসূচিগুলো দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া উচিত। (ফেব্রুয়ারি ২০১১)
-মাহবুব আহমেদ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব
মানব কল্যাণ ও সমাজ কল্যাণে বিভিন্নমুখী কার্যক্রম পরিচালনা করছে ক্যাম্পাস, দেশ ও জাতির জন্য এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। সবাই সমাজ থেকে নেয়, কিন্তু ক্যাম্পাস দিয়ে যাচ্ছে সমাজকে। ক্যাম্পাস শুধু সার্টিফিকেট দিয়েই দায়িত্ব শেষ করছে না, ছাত্র-যুবকদের চিন্তার পরিবর্তনেও শিক্ষা দিচ্ছে। (এপ্রিল ২০১১)
-সুরাইয়া বেগম, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সচিব
ক্যাম্পাস ছাত্র ও যুব সমাজকে পথের দিশা দিচ্ছে। দেশ ও জাতির কল্যাণে নিবেদিত ক্যাম্পাস’র নানামুখী ভূমিকা প্রশংসার দাবিদার। ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস’র দীর্ঘদিনের সুদৃঢ় অবস্থান মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধও বটে। ক্যাম্পাস’র কার্যক্রম আমাদের মনে করিয়ে দেয় সুউন্নত ও সুশৃঙ্খল জীবনের কথা। (নভেম্বর ২০০৯)
-শফিক আলম মেহেদী, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব
ক্যাম্পাস স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান, স্বপ্নের দিশারী। নিজকে প্রজ্জ্বলিত করার পাশাপাশি সমাজ জাগরণে স্বপ্ন দেখা যে প্রয়োজন, ক্যাম্পাস সে চেতনার পথ প্রদর্শক। (জুন ২০০৯)
-দেলোয়ার হোসেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের সচিব
বিগত ২৫ বছর যাবৎ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা শিক্ষার উন্নয়ন এবং শিক্ষাঙ্গনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা শুধুমাত্র শিক্ষাক্ষেত্রেই তার ভূমিকাকে সীমাবদ্ধ রাখেনি, বরং বিভিন্ন ব্যতিক্রমী কর্মসূচির মাধ্যমে নিরন্তর সমাজসেবা করছে এবং জাতীয় অগ্রগতিতেও যথেষ্ট অবদান রাখছে (মে ২০০৮)
-মোঃ মোমতাজুল ইসলাম, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব