তরুণরা কীভাবে স্বপ্ন দেখতে পারে এবং ক্রমান্বয়ে সে স্বপ্নের রূপদানে সক্ষম হয়, তার বাস্তব নিদর্শন ক্যাম্পাস’র বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে দেখা যায়। এ ধরনের উদ্যোগ তরুণদের উদ্যমী ও উদ্যোগী হয়ে উঠতে সত্যিকারভাবে সহায়তা করছে। (সেপ্টেম্বর ২০০২)
-আব্দুল মাতলুব আহমাদ, ফাউন্ডার ও চেয়ারম্যান, নিটল গ্রুপ
ক্যাম্পাস আমাদের দেশে দুর্নীতি ও সন্ত্রাস দূরীকরণে ব্যাপক প্রচারনা চালিয়ে আসছে এবং ইতোমধ্যে জনমত তৈরিতে অনেক দূর এগিয়েছে। জাতি জাগরণ ও দেশ গঠনমূলক কার্যক্রমে ক্যাম্পাস’র মতো প্রতিষ্ঠান দ্বিতীয়টি নেই। (মে ২০০৮)
সমাজ উন্নয়ন এবং জাতি জাগরণে বিশেষ কর্মসূচি নিয়ে এগিয়ে চলেছে ক্যাম্পাস। সুদূরপ্রসারী লক্ষ্যে তরুণ সমাজকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, যেন তারা দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তরিত হতে পারে, তাদের মানসিকতার পরিবর্তনেও ক্যাম্পাস রাখছে ইতিবাচক ভূমিকা। ক্যাম্পাস কর্মসূচির আওতাধীন কাজগুলো ভলান্টারী কাজ, এখানে লাভের কোনো উদ্দেশ্য নেই। আলোকিত মানুষ ও সমৃদ্ধ দেশ গড়ার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এ প্রতিষ্ঠান। আমরা ক্যাম্পাস’র পাশে থাকব এবং সাধ্যমত সহযোগিতা করব। (জুন ২০১১)
-মোঃ সফিউল ইসলাম (মহিউদ্দিন), বিজিএমইএ’র প্রেসিডেন্ট
ব্যক্তিগত পর্যায়ে আমি সর্বদা চেষ্টা করি যুব উন্নয়ন কিংবা সমাজ উন্নয়নের। ক্যাম্পাস যে উন্নয়নমূলক কাজগুলো করে যাচ্ছে, তা অবশ্যই দেশপ্রেম ও জাতিগত উন্নয়নে অনুপ্রাণিত হবার মতো। ক্যাম্পাস’র আদর্শের সাথে আমার চিন্তা মিলে গেছে, তাই আমি ক্যাম্পাস’র কর্মসূচির সাথে মতৈক্য ঘোষণা করছি। উদ্দেশ্য এবং গন্তব্য এক হওয়ায় আশা করি আমরা একই পথে হাঁটতে পারব। (মে ২০১১)
-ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর, সুপ্রীম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী
মানুষের মধ্যে নৈতিক ও মানবিক গুণাবলি অর্জনে ও আলোকিত সমাজ বিনির্মাণে ক্যাম্পাস নীরব-নিভৃতে যেভাবে কাজ করে যাচ্ছে, তাতে আমি মুগ্ধ। এখানে না এলে ক্যাম্পাস’র মানব কল্যাণমূলক অনেক কর্মকান্ড সম্পর্কেই হয়তো আমি অজ্ঞ থেকে যেতাম, আমার জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা অসম্পূর্ণ থেকে যেত। (ফেব্রুয়ারি ২০০৯)
-নাজমুল হক, বাংলাদেশ পুলিশের ডিআইজি
সমাজ উন্নয়ন ও জাতি জাগরণের দুঃসাধ্য কাজ হাতে নিয়েছে ক্যাম্পাস, ভরসা তার উদ্দীপিত কর্মীবাহিনী। এভাবে দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব গড়ার কাজ করছে ক্যাম্পাস, তরুণ সমাজকে পথ দেখাচ্ছে ক্যাম্পাস কার্যক্রম। উদ্যম, অধ্যবসায়, শ্রম দিয়ে জাতির চেতনায় যে আলো ক্যাম্পাস প্রজ্জ্বলিত করেছে, তা দেশ গড়ায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে। (জুলাই ২০১০)
ক্যাম্পাস যেভাবে সমাজ ও জাতিকে জাগিয়ে তুলছে, তার নজির খুব বেশি নেই। ক্যাম্পাস’র মতো আরও কয়েকটি প্রতিষ্ঠান দেশে সক্রিয় থাকলে বাংলাদেশ এত পিছিয়ে থাকতো না। (মার্চ ২০১১)
-মোহাঃ নূর আলী, ইউনিক গ্রুপ এবং দি ওয়েস্টিন ঢাকা এর ফাউন্ডার এমডি
ক্যাম্পাস ঘুষ-দুর্নীতির বিরুদ্ধে সংগ্রাম করছে। সমাজে যারা দুর্নীতি করে তাদেরকে বয়কটের মাধ্যমে শিক্ষা দিতে হবে। (ফেব্রুয়ারি ২০১০)
-মাহবুব জামিল, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিঃ এর চেয়ারম্যান
আমাদের বিশাল তরুণ সমাজকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়তে হবে, ক্যাম্পাস’র উদ্যোগ তারই অংশ। ক্যাম্পাস যে মানুষ তৈরির কারখানা, তা এর বহুমুখী কার্যক্রম থেকেই প্রমাণিত। (জানুয়ারি ২০১০)
-কে এম আলী, পারটেক্স গ্রুপ এর সিইও
ক্যাম্পাস’র শিক্ষা ও সমাজ সেবামূলক কার্যক্রম অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। এমন কাজের সাথে সকলের উচিত সর্বদা সম্পৃক্ত থাকা। (মে ২০০৯)
-মিজানুর রহমান দেওয়ান, রিহ্যাব’র ট্রেজারার